আমি যে ইস্কুলে গান শিখতে যেতাম আজ তার একদিনের একটি ঘটনা মনে পড়ছে। সম্ভবত জুন মাসের শেষ, অর্থাৎ ভরা আষাঢ়। আমাদের ক্লাসে কি গান হবে, সেটা মাস্টারমশাই সেদিন ক্লাসে বসে ঠিক করতেন। সকাল থেকেই আকাশ মেঘলা, টিপটিপ করে বৃষ্টি পড়ছিল সেদিন। মাস্টারমশাই হঠাৎ বললেন, আজ অন্ধজনে দেহ আলো, মৃতজনে দেহ প্রাণ গানটি শেখাবেন। টপ্পাঙ্গের গান ভৈরবী রাগিণী। গান শেখা শুরু হল। হারমোনিয়ামে শুরু হল ভৈরবীর পকড়। হঠাৎ যেন কেমন আঁধার করে এল চারপাশটা। তারপর একটা একটা কলি এগোতে থাকলো, আর মনে হতে লাগলো একটা একটা করে জানলা খুলে যাচ্ছে আস্তে আস্তে, আর সেই জানলা দিয়ে প্রাণজুড়োনো ঠাণ্ডা বৃষ্টির হাওয়া এসে আরও গানটির ভিতরে ঢুকিয়ে নিচ্ছে আমাকে। প্রেমসলিল ধারে সিঞ্চহ শুষ্ক নয়ান। এই প্রেমসলিলধারা আর বৃষ্টির ধারা কোথাও মিলে মিশে ওই ক্লাস ঘর আরও নিবিড় গাঢ় অন্ধকারে ঢেকে ফেলছে ধীরে ধীরে।
রবীন্দ্রনাথের ভৈরবী এমনই বিজন প্রবাসে মনের মাঝে বেজে ওঠা সুর। যে মানুষটি ভারতীয় মার্গসঙ্গীতের গৎবাঁধা নিয়ম কোনোদিন মেনে নেন নি, সেই মানুষটির গানে এই বিশেষ রাগিণীটির প্রাচুর্য এবং তার variation আমাদের অবাক করে বটে। শুধু অবাকই করে না, আমাদের মন্ত্রমুগ্ধ করে। উত্তর ভারতীয় মার্গসঙ্গীতের এক বিশেষ রাগিণী ভৈরবী। যদিও খাতায়-কলমে এটি সকালবেলার রাগিণী, তবুও দিনের যে কোনও সময়ে ভৈরবী গাওয়া হয়। মূলত, বারোটি স্বরের সবকটি ব্যাবহৃত হয় যেহেতু, তাই দিনের যেকোনো সময়কে তুলে ধরতে পারে এই করুণ রাগটি। রাগিণীর এই বিশেষ করুণ রসের কারণে সাধারণত খেয়ালাঙ্গ, টপ্পা, দাদরা, ঠুমরী গানে ভৈরবীর ব্যাবহার বেশি চোখে পড়ে, যত না পড়ে ধ্রুপদ বা ধামার জাতীয় গানে।
এবারে রবীন্দ্রনাথের প্রকৃতি পর্যায়ের গান দিয়ে যদি শুরু করি, তাহলে এই variation এর ব্যাপার আরও পরিষ্কার হবে। যদি বর্ষার গানগুলি দেখি, তাহলে দেখতে পাব নিম্নলিখিত গানগুলি, যেগুলি ভৈরবী আশ্রিত – “বন্ধু রহো রহো সাথে”, “ওগো সাঁওতালি ছেলে”, “এসেছিলে তবু আসো নাই”, “নীলাঞ্জনছায়া”, “শ্যামল ছায়া নাইবা গেলে” প্রভৃতি গানগুলি। ভৈরবী, যে রাগটি বর্ষার রাগই নয়, সেখানে কীকরে ওই সুরে এমন কয়েকটি বর্ষার গান আমরা পাই, যা আমাদের বিস্ময় জাগায়।
এর মধ্যে “বন্ধু রহো রহো সাথে” গানটিতে টপ্পাঙ্গের অলঙ্কার গানটিকে আরও সুন্দর করে তোলে, উপরন্তু ‘আজি এই সঘন শ্রাবণ প্রাতে’ এই কলিটিতে শুদ্ধ মধ্যম থেকে কড়ি- মধ্যম এ subtle উপবেশন গানটিকে আরও খুলে দেয়। শ্রাবণ যেন আরও গভীর দ্যোতনার সাথে উচ্চারিত হয়। ‘ছিলে কি মোর স্বপনে’ তে আবার শুদ্ধ ধৈবত সুন্দর ভাবে গানটির আরেকটি দিক খুলে দেয়। সাথীহারা রাতের বেদনা তাতে আরও নিবিড় ভাবে প্রকাশ পায়।
“নীলাঞ্জনছায়া” গানটি একটি ভাঙা গান। কর্ণাটকী ঢঙের সুর। প্রথম নীলাঞ্জনছায়া উচ্চারণের পর পুনারাবৃত্তি কালে আরও ভেঙে ভেঙে কথাটি বলা হয়, কোথাও গিয়ে ভৈরবী রাগিণী আরও established হয় গানটিতে। ‘চিত্ত মোর পন্থহারা’ অবধি ভৈরবী ছুঁয়ে ‘কান্তবিরহকান্তারে’ বলার সময় হঠাৎ মালকোষে পারি দেন সুরকার। আবার নীলাঞ্জনছায়ার সাথে ভৈরবীতে ফিরে আসেন। এই চমৎকার সুরের খেলা গানটির শুধু শ্রীবৃদ্ধিই করে না, গানটিকে বর্ষার আরও উপযুক্ত করে তোলে।
“শ্যামল ছায়া নাইবা গেলে” গানটি যেন মেঘ কেটে গিয়ে রোদ ওঠারই গান। আগের গানগুলির মন্দ্রতা কোথাও ষষ্ঠী তালের ছন্দে কেটে গিয়ে মেঘ কেটে যাওয়া রোদের মতো হয়ে যায়। ঠিক বর্ষা শেষে শরতে ঢোকার মতো।
একদিন এমনিই নানা ধরণের গান শোনার ফাঁকে “সকালবেলার আলোয় বাজে বিদায়ব্যাথার ভৈরবী” গানটি শুনলাম। গানটি তখনই প্রথম শোনা। তারপর গীতবিতানে খুঁজে দেখি, গানটি প্রকৃতির গানই নয়, গানটি প্রেম পর্যায়ের গান।
শিশিরশিহর শরতপ্রাতে শিউলিফুলের গন্ধসাথে
গান রেখে যাস আকুল হাওয়ায়, নাই যদি রোস নাই র’বি ।।
এমন শরতের বর্ণনা যেই গানে সেটি শরতের গান না হয়ে পারে কি করে? শুধু তাই নয় এমন সুন্দর ভৈরবীর চক্ষুদান একমাত্র রবীন্দ্রনাথই পারেন করতে। অবাক হয়ে গেছিলাম।
‘এমন ঊষা আসবে আবার সোনায় রঙিন দিগন্তে, কুন্দের দুল সীমন্তে’
গানের এই অংশে কোমল ধৈবতের সাথে কড়ি মধ্যমের মধ্যেকার সংলাপ গানটির সবচেয়ে সুন্দর অংশ। ভৈরবী যে শরতের সকালে কিভাবে বিদায় ব্যাথার হয়ে উঠতে পারে, তা বোঝা যায়। এই রকম আর দুটি গান পাই আমরা। “সকরুণ বেণু বাজায়ে যে যায়” এবং “হে ক্ষণিকের অতিথি”। এর মধ্যে প্রথম গানটিতে রবীন্দ্রনাথ বলছেন,
‘শরৎ শিশিরে ভিজে ভৈরবী নীরবে বাজে’
সত্যিই তো রবীন্দ্রনাথের ভৈরবী শরৎকালের ভেজা শিউলির মতো সিক্ত। যে সুর ‘মিলন ছলে বিরহ’ আনে।
এরপরের যে দুটি গান মনে পড়ে, সেগুলি হয়তো শরতের ultimate দুটি গান। “অমল ধবল পালে লেগেছে” এবং “আমার রাত পোহাল শারদপ্রাতে”। সাধারণত গানদুটি খরজ পালটে গাওয়া হয়, কিন্তু স্বরলিপি অনুধাবন করলে বোঝা যায়, গান দুটি আসলে ভৈরবীতে, মন্দ্রসপ্তকের কোমল ধৈবত থেকে শুরু। তারপর সুরের খেলা মূলত মধ্যসপ্তকে, যেখানে গানের সুর এবং গানের কথা মিলে মিশে একাকার হয়ে গেছে।
সময় যে তার হল গত,
নিশিশেষের তারার মতো হল গত,
শেষ করে দাও শিউলি ফুলের মরণ সাথে।।
এই বাণী ভৈরবীর করুণ সুরে আরও করুণতর হয়ে ওঠে। মূলত কোমল ধৈবত, কোমল নিষাদ, কোমল ঋষভ, কোমল গান্ধার এই কয়েকটি স্বরেই বারবার ফিরে ফিরে আসে।
বসন্তে এসে দেখি অন্য খেলা। ‘অবাক আমি তরুণ গলার গান শুনে’ এ যেন সত্যিই প্রথম মুকুল জাগরণের কিশলয় সঙ্গীত। এত দিনের যে বসে থাকা তা ভৈরবীর সুরে সফল হয়। সুরগত অন্য কোনও বিশেষ বৈশিষ্ট্য তেমন প্রকট না থাকলেও, সঞ্চারীর দুটি কলি –
গন্ধে উদাস হাওয়ার মতো উড়ে তোমার উত্তরী,
কর্ণে তোমার কৃষ্ণচূড়ার মঞ্জরী
তারসপ্তকের সা থেকে মধ্যসপ্তকের সা অবধি খুব সুন্দর ভাবে ভৈরবীকে explain এবং establish করতে করতে সুরটি নামে। আবার খেলাশেষে যখন বিদায় জানাচ্ছেন ঋতুরাজকে, বলছেন “ঝরা পাতা গো, আমি তোমারই দলে”, তখন বলছেন ভৈরবীর সুরে। যে রবীন্দ্রনাথ জীবনকে “মৃত্যুর ভৈরবী” বলছেন, তিনিই প্রকৃতির জীবনমৃত্যুর খেলার রাজা বসন্তকে আহ্বান ও বিদায় জানাচ্ছেন ভৈরবীতে।
এবার যখন ঝরব মোরা ধরার বুকে, ঝরব তখন হাসিমুখে –
অফুরানের আঁচল ভরে মরব মোরা প্রাণের সুখে।
আসলে তিনি রাগসঙ্গীতকে মনে করতেন রূপ দেবার চাবিকাঠি। এক-একটি রাগ যেন এক-একটি অনুভূতির স্বরূপ। তাই রাগসঙ্গীতকে তিনি কোনোদিন বাঁধাধরা নিয়মে বাঁধতে চাননি। চেয়েছেন ভাবে বাঁধতে। এবং তা পেরেছিলেন বলেই, তাঁর গানে সুর কথার সাথে কথার পাশে একসাথে হাঁটে।
বর্ষা, বসন্ত বা শরত এই তিন ঋতুর গানেই ভৈরবী নানারকম ভাবে আমরা দেখি, কিন্তু রবীন্দ্রনাথের মজা এটাই যে একই রাগ তিনটি ঋতুতে তিনটি ঋতুর মতো করেই প্রকাশ পায়। এই হল রবীন্দ্রনাথের musical excellence. যা সত্যিই সুরকে মুক্তি দেয়। সুরকে কথার মতো করে ব্যাবহার করতে জানে। এই ধরণের+ পরীক্ষা নিরীক্ষা ভৈরবী ছাড়া আর কোনও রাগে এত স্পষ্ট ভাবে প্রকাশ পায়নি। বেহাগে আছে বটে প্রচুর রচনা, তবে সেই variation এর আঙ্গিক আলাদা।
পূজা, প্রেম ও অন্যান্য পর্যায়ে ভৈরবীতে আশ্রিত যে গানগুলি, তাদের সংখ্যা এত বেশি, আলাদা ভাবে তাদের উল্লেখ করা মুশকিল। তাও যে কটি গানের কথা মনে আসছে, সে কটি গান নিয়ে একটু নাড়াচাড়া করে দেখব। দেখা যাবে কি নিপুণ সুরশৈলী রয়েছে গানগুলিতে। “ওগো কাঙাল আমারে কাঙাল করেছ”, “হৃদয়বাসনা পূর্ণ হল”, “আলোকের এই ঝর্ণাধারায় ধুইয়ে দাও”, “বঁধু, কোন আলো লাগলো চোখে”, “দয়া দিয়ে হবে গো মোর জীবন ধুতে”, “তুমি মোর পাও নাই পরিচয়”, “যারা বিহান বেলায় গান এনেছিল”, “আনন্দ তুমি স্বামী”, “আমার হৃদয় তোমার আপন হাতের দোলে” ইতাদি গান।
এই প্রত্যেকটি গান আমরা যদি শুনি, তাহলে দেখব সেগুলিতে ভৈরবীর এক এক রূপ। যেমন “দয়া দিয়ে হবে গো মোর জীবন ধুতে” গানটায় সুরের এক অদ্ভুত চলন, যা ভৈরবী আশ্রিত অন্যান্য গানে একেবারেই দেখা যায় না। সেটি হল, অন্তরা ও আভোগের শেষ কলিতে মধ্য সপ্তকের পঞ্চম থেকে মন্দ্রসপ্তকের কোমল ধৈবত অবধি সুরটি একেবারে মীড়ে নেমে আসে।
আরেকটু তলিয়ে দেখলে যাবে, ষষ্ঠী তালে এবং ভৈরবী রাগিণী তে রবীন্দ্রনাথের গানের সংখ্যা বেশ কয়েকটি। “তোমায় চেয়ে আছি বসে পথের ধারে”, “শ্যামল ছায়া নাইবা গেলে”, “কেন রে ক্লান্তি আসে”, “সকালবেলার কুড়ি আমার”, “নীলাঞ্জন ছায়া”, “আমার ভুবন তো আজ হল কাঙাল”, “এখনি কি হল তোমার যাবার বেলা, হায় অতিথি”। অন্য কোনও রবীন্দ্রসৃষ্ট তালে এমন রাগের প্রাধান্য চোখে পড়ে না।
চলে আসি শেষ বয়সের রোগশয্যায় রবীন্দ্রনাথে। একটু তার পাশে এসে দাঁড়াই। যে মানুষটি প্র্যত্যেকদিন ব্রাহ্মমুহূর্তে ঘুম থেকে উঠে সূর্যোদয় দেখতেন, আর দেবদিবাকর কে প্রণাম জানাতেন, যে মানুষটি রোজ নিয়ম করে লিখতে বসতেন, তিনি শুয়ে। কিছুই করতে পারছেন না। লিখতে পারছেন না, তাঁর সাধের গাছতলার ছায়ায় বসা ইস্কুলে পড়াতে যেতে পারছেন না। শুনছেন তাঁকে কলকাতায় নিয়ে যাওয়া হতে পারে চিকিৎসার জন্য। রানী চন্দ মাঝে মাঝে এসে দেখে যাচ্ছেন লোকটির চোখের কোণটা ভেজা। যে মানুষটি ছেলেকে দাহ করে এসে বলতে পারেন যে কোথাও কিছু কম পড়েনি, সে মানুষটি আজ এতটা অসহায় যে তাকে কান্না লুকোতে হচ্ছে। তাও তিনি বলে চলেছেন, অন্য কেউ তার হয়ে লিখে দিচ্ছেন। রচনা করলেন “সভ্যতার সংকট” , গান রচনা করলেন “ওই মহামানব আসে”। জীবনের অন্তিমলগ্নে নতুন ভোরের স্বপ্ন দেখা রবীন্দ্রনাথের মহামানব-আহ্বান সেই ভৈরবীতেই।
১৯৪১ সাল। তাঁর জন্মদিন আসন্ন প্রায়। নতুন গান লিখতে হবে তাঁকে। তাঁর জন্মোৎসবের গান যে তাঁকেই লিখতে হয়। কিন্তু এবারে নতুন কিছু লিখলেন না, পুরোনো এক দীর্ঘ কবিতার শেষ স্তবক বেছে নিলেন তাঁর শেষ জন্মদিনের গান হিসেবে। সুর দিলেন ভৈরবীতে। সে ভৈরবীর সুর বহু যুগের ওপার হতে আসা চিরনূতনের সুর। সে সুর, জীবনের ঘন প্রহেলিকা ভেদ করে নতুন সূর্যোদয় ঘটায়। সেই ভৈরবী, সমস্ত রিক্ততা ভেদ করে নিজেকে চেনায়, নিজেকে নিজের কাছাকাছি আনে।
ব্যক্ত হোক জীবনের জয়
ব্যক্ত হোক তোমা মাঝে অসীমের চিরবিস্ময়।
উদয় দিগন্তে শঙ্খ বাজে,
মোর চিত্ত মাঝে,
চিরনূতনেরে দিল ডাক,
পঁচিশে বৈশাখ।
প্রীতম চৌধুরী
ভালো লিখেছিস .আলোচনাটা আরো দীর্ঘ হতে পারতো , প্রতিটি যুগ ধরে ভৈরবীর নিবিড় ব্যবহার তাঁর গানে কিভাবে ছাপ ফেলেছে এবং সেই পরিবর্তনটা কিভাবে এলো সেটা নিয়ে আরো আলোকপাত করতে পারতিস .
পরের লেখার অপেক্ষায় রইলাম .
আর দুএকটা জায়গায় বানান ঠিক করে নিস্.
LikeLike
অনেক ধন্যবাদ।
বিশদ করার ইচ্ছা রইল।
LikeLike
অসাধারণ উপস্থাপনা। খুব ভালো লাগলো। রবীন্দ্রনাথের গানে মার্গসংগীতের ব্যবহার নিয়ে আগামী দিনে আরো লিখিস
LikeLiked by 1 person
ধন্যবাদ।
এই মন্তব্যগুলো খুব জরুরী।
পাশে থেকো।
LikeLike
খুব ভাল, এতটাই ভাল লাগল-মনে হল, লেখাটা পড়তে পড়তে হঠাৎ শেষ হয়ে গেল।
LikeLiked by 1 person
ধন্যবাদ। অনেকেই বলছেন আলোচনা টা একটু দীর্ঘ ও বিস্তৃত হলে ভালো লাগত। ইচ্ছা রইল এটাই পরিবর্ধিত আকারে লেখার।
LikeLike
ভালো লিখেছিস .আলোচনাটা আরো দীর্ঘ হতে পারতো , প্রতিটি যুগ ধরে ভৈরবীর নিবিড় ব্যবহার তাঁর গানে কিভাবে ছাপ ফেলেছে এবং সেই পরিবর্তনটা কিভাবে এলো সেটা নিয়ে আরো আলোকপাত করতে পারতিস .
পরের লেখার অপেক্ষায় রইলাম .
আর দুএকটা জায়গায় বানান ঠিক করে নিস্.
LikeLike
Very thought provoking and apt write-up. The depth as well as insight of Raga Bhairobi as depicted by Gurudeb is very nicely conceived. Congratulation Pritam. Expecting some more write-ups of this nature from you.GOD ble3ss you.
LikeLike