ঘরের কোণের দুর্গাপুজো – অতনু দে | শারদীয়া সংখ্যা

এবার আমাদের একসাথে কাটানো তিনটে দুর্গাপুজো হতো, যদি না আমি আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন দেখতাম। আজকাল আমার তারিখ, দিন, মাস সব কেমন যেন আমার লেখার মতো এলোমোলো হয়ে যায়। আমি হঠাৎ করে স্মৃতি নিয়ে বসে যাই পুরোনো দুর্গাপুজোর কথা বলি- আজও বলছি, দুটিতে মিলে বেশি হেটে ঠাকুর দেখিনি আবার অল্পতে হাঁপিয়েও যাইনি শুধু শরতের মেঘের মতো…

সময়ের নিঃশ্বাস-সপ্তর্ষি রায় বর্ধন | শারদীয়া সংখ্যা

দয়ালবাবুর নাম সবাই জানে ঘড়িবাবু। বাজারের মধ্যে এই দোকানটা বহু পুরোনো। কত পুরোনো তার হিসেব মোটামুটি পাওয়া যাবে দেওয়ালে টাঙানো বন্ধ হয়ে থাকা ঘড়িগুলোর দিকে তাকালে। দোকানটার পুরোনো হয়ে যাওয়া আসবাবগুলোও সেই ইংরেজ আমলের মনে হয়; বেশ্‌ একটা সাহেবী কেতা আছে তার কারুকার্যে; বাহারী কাঁচ দিয়ে সাজানো টানা আলমারীর ধারগুলো। ভালো করে দেখলে বোঝা যায়…

কমলিনী – অর্ঘ্যজিৎ গুহ

-আসব বড়দা ? বলে দরজায় হালকা নক করে বলল ঊর্মিলা, ঊর্মিলা মানে এই দোকানের কেয়ারটেকার কাম ম্যানেজার, দোকান বলতে “আদি রাজনন্দিনী বস্ত্রালয়”, বড়বাজার এলাকার এক শতাব্দীরও প্রাচীন এই দোকান, আজ যদিও দোকান না বলে রীতিমত একটা মল’ই বলা যায়, তিন তলা দোকান, পুরোটাই শাড়ি আর মেয়েদের পোশাক। -আরে আয় আয়, বললেন এই দোকানের বর্তমান মালিক…